রাতে কাজ শেষ করে দেরি করে ঘুমাতে যাচ্ছেন,ঘুম আসছে না কিছুতেই, মেনে চলুন এই টিপস গুলিরাতে কাজ শেষ করে দেরি করে ঘুমাতে যাচ্ছেন,ঘুম আসছে না কিছুতেই, মেনে চলুন এই টিপস গুলি

Xnews24.in আপনাদের সকলকে স্বাগত জানাই আজকে আমরা আলোচনা করবো যে “রাতে কাজ শেষ করে দেরি করে ঘুমাতে যাচ্ছেন,ঘুম আসছে না কিছুতেই, মেনে চলুন এই টিপস গুলি”। আমাদের এখন অনেকে রাতের না ঘুমানোর সমস্যা রয়েছে। সেটা থেকে নিস্তার পেতে কিছু টিপস আপনাদের শেয়ার করলা। আপনি যদি মেনে চলেন তাহলে অনেক উপকার পাবেন

এখন কর্পোটের কর্ম ব্যাস্ততার জীবন এবং সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে আমরা প্রত্যকেই রাতের বেলা কম বেশি মোবাইল বা ল্যাপটপ ব্যবহার করে থাকি। যার কারণে মোবাইল বা ল্যাপটপ থেকে নির্গত আলো যা কিন্তু আমাদের চোখে সরাসরি আসে এবং আমাদের ব্রেন এর ভিতর থেকে মেলাটোনিন হরমোন নিঃসরণ বন্ধ করে দেয়। যার কারণ সরূপ আমাদের ঘুম আর আসেন।সর্বপ্রথম যেটা করতে হবে আপনি আগে রাতের বেলা মোবাইল এবং ল্যাপটপ ব্যবহার করা একটু বন্ধ করতে হবে। সেটা হাতের সামনে থাকলে ওটা কে একটু দূরে সরিয়ে দিন|

তবেই চিন্তার কোনো কারণ নাই এর থেকে মুক্তি আপনি পাবেন। মেনে চলুন এই টিপস গুলি

১. রিমেম্বারিং:

এটি হলো খুব এফেক্টিভ একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে আপনি খুব তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়বে। এখন আপানাকে যেটা কোনো হবে সেটা হলো বিছানায় শুয়ে পড়ে চোখ বন্ধ করে সকাল থেকে যা কাজ করেছেন সেটা শুধু রিমেম্বার করা । এই ভাবে বেশ কিছূ টাইম করার পর আপনার অটোমেটিক ঘুম আসবে।

২. কাউন্টিং করা :

এটা হলো এমন একটা পদ্ধতি যার মাধ্যমে আপনি ঘুমিয়ে পড়বেন। এখন আপনাকে ১০০ থেকে ১ পর্যন্ত বিছানায় শুয়ে পড়ে চোখ বন্ধ করে গুনতে হবে। ব্যাস ঘুম চলে আসবে।

৩.মেডিটেশন করা:

রাতে শুয়ে যাওয়ার আগে মনের সান্ত্বনা ও প্রশান্তি বাড়াতে মেডিটেশন বা শ্বাসযোগ অনুশীলন করা উচিত। এটি আপনার মানসিক অবস্থা পরিষ্কার করে এবং শুয়ে যাওয়ার জন্য আপনাকে প্রস্তুত করে।

৪.চা, কফি :

রাতে খাবারের পর চা, কফি, বা অন্য কোনও জাতের উত্তেজনা বা ক্যাফিন সেবন করা থেকে বিরত থাকা গুরুত্বপূর্ণ। এগুলি আপনার ঘুমের গুনগত মান ভাংগাতে পারে এবং আপনার ঘুমের মাত্রা কমিয়ে নিতে পারে।

এই সহযোগিতা সম্পর্কে একটি স্টাডিও প্রকাশ করা হয়েছে যেখানে শুয়ে যাওয়ার সময়ে আগামী সপ্তাহের মাঝে অন্তত ৭০% মানুষগুলির ঘুমের মাত্রা বেশি হয়েছে।

সুতরাং, যদি রাতে শুয়ে যাওয়ার জন্য আপনি কাজ শেষ করে যেতে বাধ্য হন এবং সঠিক ঘুমের অভাব অনুভব করেন, তবে উপরে উল্লিখিত উপায়গুলি অনুসরণ করা আপনাকে সহায়ক হতে পারে। ঘুম সম্পর্কে যদি কোনও সমস্যা থাকে, তবে নিশ্চিতভাবে একজন চিকিত্সকের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

Read More: আপনার বয়স ২৫ থেকে ৩০ আপনার কি চুল পেকে যাওয়ার সমস্যা রয়েছে , মেনে চলুন এ টিপস গুলি

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *